যষ্টিমধু বলতে যা আমাদের সবার কাছে পরিচিত তা মূলত গাছের শিকড়।যষ্টিমধু বহুবর্ষ্ জীবী গুল্ম । এর মূল বহু শাখা-প্রশাখা বিশিষ্ট । যষ্টি মধু গাছ দেড় মিটার পর্যন্ত উঁচু হয় । ফুল হালকা বেগুনী রঙের হয় । ইউনানী চিকিৎসা বিজ্ঞানে তিন ধরনের যষ্টিমধুর বর্ণনা রয়েছে যেমনঃ মিশরীয়, আরবীয় ও তুরস্কীয় । এর মধ্যে মিশরীয়টি সবচেয়ে ভাল মানের।আমাদের দেশে যেসব যষ্টিমধু পাওয়া যায় এগুলো ভারত ও পাকিস্তান থেকে আমদানি করা।এগুলো তুলনামূলক কম উত্তম মানের। ভারতের জম্বু, কাশ্মীর,
কন্ঠনালি পরিস্কার
করতেঃ কন্ঠনালীতে অতিরিক্ত ধুলাবালী জমার কারনে যে খুশখুশি কাশি হয় তা
নিবারণ করতে সাহায্য করে এই যষ্টিমধু। যষ্টিমধু খেলে আপনার কন্ঠনালিটাকে
পরিস্কার ও সুন্দররাখে।ব্রষ্কাইটিস, শ্বাসকষ্ট, ফুসফুসে দুর্বলতা, প্রভৃতি
রোগ নিরসনে যষ্টি মধু কার্য্কর ভূমিকা রাখে।ভিতর জমে থাকা পুরোনো
সর্দি,কফ,কাশ পরিস্কার করে থাকে।এছাড়াও কণ্ঠকে শ্রুতি মধুর করে।
মুখের দুর্গন্ধ ও রুচি বৃদ্ধিঃ যষ্টি মধু মুখের দুর্গন্ধ, রুচি বৃদ্ধি কারক, হিসাবে কাজ করে থাকে।
পুষ্টিহীনতাঃ অপুষ্টিজনিত কৃশতায় পুষ্টিহীনতা বা শরীরের বিপাকজনিত সমস্যায় যারা কৃশতায় ভুগছেন, তারা যদি প্রতিদিন অল্প পরিমান যষ্টিমধু সেবন করেন, তবে উপকার পাবেন।
ত্বক উজ্জ্বলঃ ত্বক উজ্জ্বল ও মসৃণ করতে যষ্টিমধু ও ঘি একত্রে মিশিয়ে ব্যবহার করুন।এছাড়া ত্বকের বলিরেখা, ব্রণ ও দাগ দূর করে।
অ্যালার্জি ৮ প্রতিরোধকঃ যষ্টিমধুর গ্লাইসিরাইজিক অ্যাসিড মাস্টকোষ হতে হিস্টামিন নিঃসরণ কমিয়ে অ্যালার্জি প্রতিরোধ করে।এছাড়াও যষ্টিমধু রোগ সৃষ্টিকারী বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া এবং বিভিন্ন ছত্রাক প্রতিরোধ করতে পারে।
মৃগি রোগেঃ মৃগি রোগেও যষ্টিমধুর উপকার দেখা যায়। এক্ষে এ ১/২ গ্রাম মাত্রায় যষ্টিমধু নিয়ে আধ কাপ পাকা চাল কুমড়োর রস মিশিয়ে কয়েক দিন খেতে হবে। এতে মৃগি রোগের আক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
গলাব্যথা হলেঃ গলা ব্যথা বা টনসিল হলে এর পাতা চিবিয়ে খেলে ভাল উপকার পাওয়া যায়।
স্মৃতিশক্তি বাড়াতেঃ স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর জন্য দুধের সঙ্গে যষ্টিমধুর গুঁড়া মিশিয়ে পান করুন, স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করবে
মুখের দুর্গন্ধ ও রুচি বৃদ্ধিঃ যষ্টি মধু মুখের দুর্গন্ধ, রুচি বৃদ্ধি কারক, হিসাবে কাজ করে থাকে।
পুষ্টিহীনতাঃ অপুষ্টিজনিত কৃশতায় পুষ্টিহীনতা বা শরীরের বিপাকজনিত সমস্যায় যারা কৃশতায় ভুগছেন, তারা যদি প্রতিদিন অল্প পরিমান যষ্টিমধু সেবন করেন, তবে উপকার পাবেন।
ত্বক উজ্জ্বলঃ ত্বক উজ্জ্বল ও মসৃণ করতে যষ্টিমধু ও ঘি একত্রে মিশিয়ে ব্যবহার করুন।এছাড়া ত্বকের বলিরেখা, ব্রণ ও দাগ দূর করে।
অ্যালার্জি ৮ প্রতিরোধকঃ যষ্টিমধুর গ্লাইসিরাইজিক অ্যাসিড মাস্টকোষ হতে হিস্টামিন নিঃসরণ কমিয়ে অ্যালার্জি প্রতিরোধ করে।এছাড়াও যষ্টিমধু রোগ সৃষ্টিকারী বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া এবং বিভিন্ন ছত্রাক প্রতিরোধ করতে পারে।
মৃগি রোগেঃ মৃগি রোগেও যষ্টিমধুর উপকার দেখা যায়। এক্ষে এ ১/২ গ্রাম মাত্রায় যষ্টিমধু নিয়ে আধ কাপ পাকা চাল কুমড়োর রস মিশিয়ে কয়েক দিন খেতে হবে। এতে মৃগি রোগের আক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
গলাব্যথা হলেঃ গলা ব্যথা বা টনসিল হলে এর পাতা চিবিয়ে খেলে ভাল উপকার পাওয়া যায়।
স্মৃতিশক্তি বাড়াতেঃ স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর জন্য দুধের সঙ্গে যষ্টিমধুর গুঁড়া মিশিয়ে পান করুন, স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করবে
No comments:
Post a Comment