ব্রোকলি যে শুধুই স্বাদে, বর্ণে ও গন্ধে অনন্য তা নয়, এছাড়াও ব্রোকলির রয়েছে বহুবিধ পুষ্টি উপাদান যা আমাদের শরীর স্বাস্থ্য কে ভালো রাখতে নানা ভাবে সহায়তা করে। শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতায় এই ব্রোকলির জুড়ি মেলা ভার। সাধারনত অন্যান্য সবজিতে ব্রকোলির মত এতো পুষ্টিগুণ পরিলক্ষিত হয় না আর এজন্যই এর কদরও দিন দিন বেড়েই চলেছে। তাহলে এবার চলুন জেনে নেয়া যাক কেন আমাদের খাদ্য তালিকায় এর গুরুত্ব অপরিসীম আর এর থেকে আমরা কি কি পুষ্টিগু
দৃষ্টি শক্তি ঠিক রাখে: অন্যান্য পুষ্টি উপাদানের পাশাপাশি ব্রোকলিতে
প্রচুর পরিমানে ভিটামিন এ আছে যা রাতকানা রোগ প্রতিরোধ করে এবং দৃষ্টি
শক্তি ঠিক রাখে।
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখেঃ: এতে ক্যালরির পরিমান অনেক কম থাকে বলে অতিরিক্ত ওজন নিয়ন্ত্রণে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
লিভার ঠিক রাখেঃ: ব্রোকলি মানব দেহের গ্লুকোসিনোলেট নামক অর্গানিক উপাদানের মাত্রা বাড়িয়ে লিভারের দূষিত পদার্থ নিষ্কাশন করে ফলে লিভার থাকে রোগ মুক্ত।
হাড় সুস্থ রাখে: প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন কে তে ভরপুর ব্রোকলি হাড়ের গঠন শক্তিশালী করে ও বিভিন্ন ধরনের হাড়ের রোগে আক্রান্ত হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে।
পরিপাক তন্ত্র ঠিক রাখে: ব্রোকলি প্রাকৃতিক আশ বা ফাইবার সমৃদ্ধ বলে দেহের পরিপাক তন্ত্র ঠিক রাখে, খাদ্য সঠিক ভাবে হজম করতে সাহায্য করে ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে । এমনকি এটি নিম্ন রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ রাখতে সহায়তা করে।
হৃদরোগ প্রতিরোধ করে: হৃদরোগ প্রতিরোধে ব্রোকলি বা সবুজ ফুলকপি অত্যন্ত কার্যকর ভূমিকা পালন করে । এর উপকারী পুষ্টি উপাদান ম্যাগনেশিয়াম আর ক্যালশিয়াম রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং মানব দেহের ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল এর মাত্রা নিয়ন্ত্রনে রাখে । উপরন্তু ব্রোকলিতে বিদ্যমান ভিটামিন বি ৬ হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি অনেকাংশে কমিয়ে আনে।
ক্ষত সারিয়ে তুলে: এই সবুজ ফুলকপি ব্রোকলিতে বিদ্যমান আর,ডি,এ নামক এন্টি অক্সিডেন্ট দেহের যেকোন ধরনের ক্ষত দ্রুত সারিয়ে তুলে এবং ফ্রি র্যাডিকেলের বিপরীতে কাজ করে।
রোগ প্রতিরোধ করে: রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে ব্রোকলি অভাবনীয় প্রভাব বিস্তার করে । আমাদের মস্তিষ্ক ও এর কার্যক্রম সুচারু রুপে সম্পাদন করতে এর ভূমিকা অপরসীম।
তারুন্য ধরে রাখে: ব্রোকলির এন্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি মানব শরীরের তারুন্য ধরে রাখতে ও দ্রুত বৃদ্ধ হওয়া থেকে রক্ষা করে।
ক্যান্সার প্রতিরোধ করে: বর্তমান সময়ে ক্যান্সার একটি খুব ভয়ংকর মরণ ব্যাধি আর ব্রোকলি এই রোগ প্রতিরোধে আমাদের শরীর কে সহায়তা করে এবং ক্যান্সারের কোষ বৃদ্ধিতে বাধা সৃষ্টি করে । এর বিটা ক্যারোটিন ও সেলিনিয়াম বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার যেমন, ফুসফুস, যকৃত, প্রোস্টেট, কোলন ও প্যানক্রিয়াটিক ক্যান্সারের আক্রমন থেকে রক্ষা করে ও এর বিপরীতে লড়াই করে।
অ্যালার্জি প্রতিরোধ করে: এই সবজির আরেকটি উপকারী উপাদান ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড যা প্রদাহ বিরোধী হিসাবে কাজ করে এবং ক্যাম্ফেরল প্রায় সকল ধরনের অ্যালার্জেটিক উপাদান হ্রাস করে।
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখেঃ: এতে ক্যালরির পরিমান অনেক কম থাকে বলে অতিরিক্ত ওজন নিয়ন্ত্রণে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
লিভার ঠিক রাখেঃ: ব্রোকলি মানব দেহের গ্লুকোসিনোলেট নামক অর্গানিক উপাদানের মাত্রা বাড়িয়ে লিভারের দূষিত পদার্থ নিষ্কাশন করে ফলে লিভার থাকে রোগ মুক্ত।
হাড় সুস্থ রাখে: প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন কে তে ভরপুর ব্রোকলি হাড়ের গঠন শক্তিশালী করে ও বিভিন্ন ধরনের হাড়ের রোগে আক্রান্ত হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে।
পরিপাক তন্ত্র ঠিক রাখে: ব্রোকলি প্রাকৃতিক আশ বা ফাইবার সমৃদ্ধ বলে দেহের পরিপাক তন্ত্র ঠিক রাখে, খাদ্য সঠিক ভাবে হজম করতে সাহায্য করে ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে । এমনকি এটি নিম্ন রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ রাখতে সহায়তা করে।
হৃদরোগ প্রতিরোধ করে: হৃদরোগ প্রতিরোধে ব্রোকলি বা সবুজ ফুলকপি অত্যন্ত কার্যকর ভূমিকা পালন করে । এর উপকারী পুষ্টি উপাদান ম্যাগনেশিয়াম আর ক্যালশিয়াম রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং মানব দেহের ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল এর মাত্রা নিয়ন্ত্রনে রাখে । উপরন্তু ব্রোকলিতে বিদ্যমান ভিটামিন বি ৬ হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি অনেকাংশে কমিয়ে আনে।
ক্ষত সারিয়ে তুলে: এই সবুজ ফুলকপি ব্রোকলিতে বিদ্যমান আর,ডি,এ নামক এন্টি অক্সিডেন্ট দেহের যেকোন ধরনের ক্ষত দ্রুত সারিয়ে তুলে এবং ফ্রি র্যাডিকেলের বিপরীতে কাজ করে।
রোগ প্রতিরোধ করে: রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে ব্রোকলি অভাবনীয় প্রভাব বিস্তার করে । আমাদের মস্তিষ্ক ও এর কার্যক্রম সুচারু রুপে সম্পাদন করতে এর ভূমিকা অপরসীম।
তারুন্য ধরে রাখে: ব্রোকলির এন্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি মানব শরীরের তারুন্য ধরে রাখতে ও দ্রুত বৃদ্ধ হওয়া থেকে রক্ষা করে।
ক্যান্সার প্রতিরোধ করে: বর্তমান সময়ে ক্যান্সার একটি খুব ভয়ংকর মরণ ব্যাধি আর ব্রোকলি এই রোগ প্রতিরোধে আমাদের শরীর কে সহায়তা করে এবং ক্যান্সারের কোষ বৃদ্ধিতে বাধা সৃষ্টি করে । এর বিটা ক্যারোটিন ও সেলিনিয়াম বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার যেমন, ফুসফুস, যকৃত, প্রোস্টেট, কোলন ও প্যানক্রিয়াটিক ক্যান্সারের আক্রমন থেকে রক্ষা করে ও এর বিপরীতে লড়াই করে।
অ্যালার্জি প্রতিরোধ করে: এই সবজির আরেকটি উপকারী উপাদান ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড যা প্রদাহ বিরোধী হিসাবে কাজ করে এবং ক্যাম্ফেরল প্রায় সকল ধরনের অ্যালার্জেটিক উপাদান হ্রাস করে।
No comments:
Post a Comment