লাল, হলুদ, সবুজ রঙের রসালো মিষ্টি মরিচ যা আমরা ক্যাপসিকাম নামে চিনি। এই সবজিটি যুক্তরাষ্ট্রে প্রচলিত থাকলেও বর্তমানে এটি সারা বিশ্বে চাষ করা হয়ে থাকে। বাংলাদেশেও শুরু হয়েছে এই সবজিটি চাষ করা। ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, বিটা কারটিন, লেবোফ্লেবিস, লিকোফেইন সব আরও নানা পুষ্টি উপাদান বিদ্যমান একটি ক্যাপসিকামে। প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় ক্যাপসিকাম রাখুন আর পেয়ে যান অনেকগুলো স্বাস্থ্য উপকারিতা।
১। ওজন হ্রাস করতে
ক্যাপসিকামে ক্যালরির পরিমাণ কম থাকায় এটি ওজন হ্রাস করতে সাহায্য করে।
ক্যাপসিকাম মেটাবলিজমকে প্রভাবতি করে ট্রাইগ্লিসারাইডকে কমিয়ে দিয়ে থাকে।
এটি ক্যালরি হ্রাস করে কোলেস্টেরল কমিয়ে দেয়। ওজন হ্রাস করতে নিয়মিত
ক্যাপসিকাম খান।
২। ক্যান্সার প্রতিরোধে
ক্যাপসিকামে অ্যান্টি ক্যান্সার লিকোফেন নামক উপাদান আছে, যা অক্সিডেটিভ স্ট্রেস হ্রাস করে ছেলেদের প্রোস্টেট ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা কমিয়ে দেয়। ক্যাপসিকাম ক্যান্সারের কোষগুলো ধ্বংস করে থাকে।
৩। ব্যথা দূর করতে
বিশেষজ্ঞদের মতে ক্যাপসিকামে ক্যাপসিকিন নামক উপাদান ত্বক এবং স্পাইনাল কর্ড-এর ব্যথা কমিয়ে দেয়। এটি বাত, জয়েন্ট পেইন সহ হাড়ের অনেক প্রকার ব্যথা হ্রাস করে থাকে।
৪। নতুন চুল গজাতে
ক্যাপসিকাম মাথার তালুর রক্ত চলাচল বজায় রাখতে সাহায্য করে। যা নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। নানা বর্ণের ক্যাপসিকাম চুল সিল্কি, লম্বা এবং মজবুত করে তোলে।
৫। আয়রনের অভাব দূর করতে
লাল ক্যাপসিকাম প্রতিদিনকার প্রয়োজনীয় ৩০০ বেশি ভিটামিন সি-র চাহিদা পূরণ করে থাকে। ভিটামিন সি আয়রন শুষে নিতে সাহায্য করে। আয়রনের অভাব পূরণ করতে লাল ক্যাপসিকাম খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন পুষ্টিবিদরা।
৬। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি
ক্যাপসিকামে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে, যা রক্তের অনুচক্রিকা উদ্দীপিত করে ইনফেকশনের রোধ করে থাকে। এটি দেহের রোগ প্রতিরোধ করে থাকে। ফ্ল্যাভোনয়েড এবং ভিটামিন সি ফুসফুস ইনফেকশন, অ্যাজমা, এমফিসেমা মত সমস্যা দূর করে থাকে।
৭। স্ট্রেস হ্রাস করতে
ভিটামিন বি৬ এবং মিনারেল ম্যাগনেসিয়াম স্ট্রেস হ্রাস করতে সাহায্য করে। এমনকি ভিটামিন বি৬ হাইপারটেনশন এবং হজমের সমস্যা প্রতিরোধ করে থাকে।
২। ক্যান্সার প্রতিরোধে
ক্যাপসিকামে অ্যান্টি ক্যান্সার লিকোফেন নামক উপাদান আছে, যা অক্সিডেটিভ স্ট্রেস হ্রাস করে ছেলেদের প্রোস্টেট ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা কমিয়ে দেয়। ক্যাপসিকাম ক্যান্সারের কোষগুলো ধ্বংস করে থাকে।
৩। ব্যথা দূর করতে
বিশেষজ্ঞদের মতে ক্যাপসিকামে ক্যাপসিকিন নামক উপাদান ত্বক এবং স্পাইনাল কর্ড-এর ব্যথা কমিয়ে দেয়। এটি বাত, জয়েন্ট পেইন সহ হাড়ের অনেক প্রকার ব্যথা হ্রাস করে থাকে।
৪। নতুন চুল গজাতে
ক্যাপসিকাম মাথার তালুর রক্ত চলাচল বজায় রাখতে সাহায্য করে। যা নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। নানা বর্ণের ক্যাপসিকাম চুল সিল্কি, লম্বা এবং মজবুত করে তোলে।
৫। আয়রনের অভাব দূর করতে
লাল ক্যাপসিকাম প্রতিদিনকার প্রয়োজনীয় ৩০০ বেশি ভিটামিন সি-র চাহিদা পূরণ করে থাকে। ভিটামিন সি আয়রন শুষে নিতে সাহায্য করে। আয়রনের অভাব পূরণ করতে লাল ক্যাপসিকাম খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন পুষ্টিবিদরা।
৬। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি
ক্যাপসিকামে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে, যা রক্তের অনুচক্রিকা উদ্দীপিত করে ইনফেকশনের রোধ করে থাকে। এটি দেহের রোগ প্রতিরোধ করে থাকে। ফ্ল্যাভোনয়েড এবং ভিটামিন সি ফুসফুস ইনফেকশন, অ্যাজমা, এমফিসেমা মত সমস্যা দূর করে থাকে।
৭। স্ট্রেস হ্রাস করতে
ভিটামিন বি৬ এবং মিনারেল ম্যাগনেসিয়াম স্ট্রেস হ্রাস করতে সাহায্য করে। এমনকি ভিটামিন বি৬ হাইপারটেনশন এবং হজমের সমস্যা প্রতিরোধ করে থাকে।
No comments:
Post a Comment