Health tips, skin tips, diet control, medicine, food, control oil, sex pill, sleeping pils.

Post Page Advertisement [Top]

আসলে যেকোনো রোগ প্রতিরোধের ক্ষেত্রে কতগুলো ধাপ রয়েছে। ভ্যাকসিন একটা ধাপের মধ্যে পরে। ভ্যাকসিন দিলে শরীরে আগে থেকে রোগ প্রতিরোধক্ষমতা তৈরি হয়। জরায়ু ক্যান্সারের ভ্যাকসিন আসলে টিকা। যেমন ছোটবেলায় বাচ্চাদের টিকা দেওয়া হয়, তেমন।
বাংলাদেশে কি এই ভ্যাকসিন পাওয়া যায়?
হ্যাঁ বাংলাদেশে এই ভ্যাকসিন পাওয়া যায়। জরায়ু ক্যান্সারের জন্য দায়ী এইচপিভি ভাইরাসের অনেকগুলো প্রকার রয়েছে। এর মধ্যে নয়টি রয়েছে যেগুলো ক্যানসার তৈরি করবেই। এই নয়টির মধ্যে দুটির বিরুদ্ধে সারভারিক্স নামে ভাইভ্যালেন্ট ভ্যাকসিন রয়েছে। আরেকটি রয়েছে কোয়াড্রিভেলেন্ট ভ্যাকসিন। ৬, ১১, ১৬, ১৮ এই চারটি ভাইরাসের বিরুদ্ধে কার্যকর এই ভ্যাকসিন। 
সারভারিক্সের দাম একটু কম। এটি দুই হাজার থেকে দুই হাজার দুইশত টাকার মধ্যে পাওয়া যায়। আর কোয়াড্রিভেলেন্টের দাম একটু বেশি। চার হাজার থেকে পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত। ঢাকা মেডিকেল কলেজ এর সন্ধানীতে সারভারিক্স পাওয়া যায়। প্রতিটিরই হলো তিনটি ডোজ। একটি প্রথমে দিতে হবে। এক থেকে দুই মাস পরে আরেকটি এবং ছয় মাস পরে আরেকটি দিতে হবে।
ভ্যাকসিন দেওয়ার উপযুক্ত সময়
সবচেয়ে উপযুক্ত সময় হলে বিবাহিত জীবন বা যৌনজীবন শুরুর আগে। ৯ থেকে ১৩ বছর বয়সে দিলে সবচেয়ে ভালো।  ৯ থেকে ১৩ বছর বয়সের একটি মেয়েকে যদি ভ্যাকসিন দেওয়া হয়, তাহলে তাকে দুটো ডোজ দিতে হবে। তখন একটি ডোজের দাম তার এমনিতেই কমে যাচ্ছে।
নির্দিষ্ট সময়ের পরও ভ্যাকসিন দেওয়া যাবে যেকোনো সময়েই।

No comments:

Post a Comment

Bottom Ad [Post Page]

| Designed by Colorlib