ঠাণ্ডা কাশি থেকে শুরু করে অনেক রোগের ওষুধ হিসেবে তুলসি পাতা ব্যবহার করা হয়। তুলসি পাতায় রয়েছে একাধিক ঔষধি গুণ এবং রোগ নিরাময়ের ক্ষমতা। তুলসি পাতা কিডনির পাথর নিরাময়ে সাহায্য করে। কিডনির পাথর নিরাময় ছাড়াও আরো বেশ কয়েকটি শারীরিক সমস্যায় প্রতিকার হিসেবে তুলসি পাতার ব্যবহার করা হয়। এগুলো হলো-
কিডনির সমস্যা: তুলসিপাতা কিডনির বেশ কিছু সমস্যার সমাধান করে দিতে পারে। তুলসিপাতার রস প্রতিদিন একগ্লাস করে খেতে পারলে, কিডনিতে স্টোন হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যায়। যদি কিডনিতে পাথর জমে যায়, সে ক্ষেত্রে তুলসিপাতার রস টানা ৬ মাস খেতে পারলে সেই স্টোন মূত্রের সঙ্গে বেরিয়ে যায়।
গলা ব্যাথা: সামান্য গরম পানিতে তুলসি পাতা দিয়ে সেদ্ধ করে নিন।সেই পানি পান করুন গলার ব্যাথা দ্রুত সেরে যাবে।
সর্দি ও কাশি: সর্দি-কাশি খুব সাধারণ একটি সমস্যা। এই সমস্যার হাত থেকে মুক্তি পেতে গেলে তুলসি পাতা ৫ মিনিট ধরে চিবিয়ে রসটি গিলে নিন।তাহলে এই সমস্যার হাত থেকে সহজেই সমাধান পেয়ে যাবেন।
ত্বকের সমস্যা: ত্বকে ব্রণর সমস্যা সমাধানের একটি সহজলভ্য ও অন্যতম উপাদান হল তুলসিপাতা। এ ছাড়াও নানা রকম অ্যালার্জির সমস্যায় তুলসিপাতা অত্যন্ত কার্যকর। তুলসি পাতার পেস্ট তৈরি করে তা ত্বকে লাগালে এই সমস্যাগুলি অনেকটাই কমে যায়।
জ্বর: তুলসি পাতা সব থেকে বেশি যে অসুখের হাত থেকে আপনাকে রক্ষা করবে তা হল জ্বর।চায়ে তুলসিপাতা সেদ্ধ করে সেই পাণীয় যদি পান করেন, তবে ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গু প্রভৃতি অসুখ থেকে রক্ষা পেতে পারেন। আপনার পরিবারের কারো জ্বর হলে তাকে তুলসিপাতা এবং দারুচিনি মেশানো ঠাণ্ডা চা পান করান। জ্বর সেরে যাবে দ্রুত।
জ্বর: তুলসি পাতা সব থেকে বেশি যে অসুখের হাত থেকে আপনাকে রক্ষা করবে তা হল জ্বর।চায়ে তুলসিপাতা সেদ্ধ করে সেই পাণীয় যদি পান করেন, তবে ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গু প্রভৃতি অসুখ থেকে রক্ষা পেতে পারেন। আপনার পরিবারের কারো জ্বর হলে তাকে তুলসিপাতা এবং দারুচিনি মেশানো ঠাণ্ডা চা পান করান। জ্বর সেরে যাবে দ্রুত।
ReplyDelete